গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) পোর্টাল
eGP
মূল পাতা   |   ই-জিপি সম্পর্কিত   |   যোগাযোগ করুন  |  আরএসএস ফিড  |  Language 
বিস্তারিতভাবে খুঁজুন
প্রবেশ Go To Tender ই-দরপত্র APP বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা Awarded Contracts ই-চুক্তি eCMS ই-অভিজ্ঞতা Debarred Tenderers অযোগ্য দরদাতা Reports প্রতিবেদন Offline Tender অফলাইন দরপত্র Awarded Offline Contracts অফলাইন সম্পাদিত চুক্তিসমূহ
Marquee Display Page
The updated STDs of e-PW2A and e-PW3D as per PPR 2025, have been uploaded into the e-GP System. | The updated STDs of e-PW2B and e-PPS2 as per PPR 2025, have been uploaded into the e-GP System. | The updated STDs of e-PG2 and e-PW3A as per PPR 2025, have been uploaded into the e-GP System.
eGP
ব্যবহারকারী লগ-ইন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?
সহায়তা
ডাউনলোডস্
রিসোর্সেস
বহিঃ লিঙ্ক
সিপিটিইউ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ সালে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) তে রূপান্তরিত হয়েছে

সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ২০২৩ সালের ৩২ নং আইন, বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি আইন ২০২৩ এর আওতায় সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিট (সিপিটিইউ) কে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) তে রূপান্তরিত করা হয়েছে। উন্নত সেবা প্রদান এবং সরকারি ক্রয় পরিবেশের আরও উন্নতির লক্ষ্যে সরকার সিপিটিইউকে বিপিপিএ তে রূপান্তরিত করেছে। ৫ জুলাই, ২০২৩ তারিখে, মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) বিল ২০২৩ জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন। ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে বিলটি পাস হওয়ার পর ১৮ সেপ্টেম্বর এটি মহামান্য রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে এবং বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি আইন ২০২৩ জনসাধারণের অবগতির জন্য প্রকাশিত হয়। আইনটি কার্যকর হওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সিপিটিইউ-এর সমস্ত নথি ও যোগাযোগ এখন বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটির (বিপিপিএ) বলে গণ্য হবে।
 
 
ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) সিস্টেম
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) পোর্টাল (https://eprocure.gov.bd) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) কর্তৃক তৈরি, গৃহীত ও পরিচালিত। ই-জিপি সিস্টেমটি নিবন্ধিত সরকারি ক্রয়কারী সংস্থা (পিএ) এবং ক্রয়কারী (পিই) অফিসসমূহের ক্রয়কার্য সম্পাদনের জন্য একটি অনলাইন প্লাটফর্ম।
ই-জিপি একটি কেন্দ্রীয় ও একমাত্র ওয়েব পোর্টাল যেখান থেকে ও যার মাধ্যমে ক্রয়কারী সংস্থা এবং ক্রয়কারী অফিসসমূহ নিরাপদ ওয়েব ড্যাসবোর্ডের মাধ্যমে ক্রয় সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যাবলী সম্পাদন করতে পারে। ই-জিপি সিস্টেমটি বিপিপিএ ডাটা সেণ্টারে স্থাপন করা হয়েছে। ইণ্টারনেট ব্যবহার করে ই-জিপি সিস্টেমে নিবন্ধিত ক্রয়কারী সংস্থা ও ক্রয়কারী অফিস ই-জিপি ওয়েব পোর্টালে প্রবেশ করতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় 'পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রিফর্ম প্রজেক্ট-২' এর আওতায় পূর্নাঙ্গ এ ই-জিপি সিস্টেমটি চালু করা হয়েছে। এটি ক্রমান্বয়ে সরকারের সকল প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ব্যবহৃত হচ্ছে। সিস্টেমটি সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ায় দরপত্রদাতাগণের অবাধ অংশগ্রহণ ও সমসুযোগ সৃষ্টি এবং ক্রয় প্রক্রিয়ায় দক্ষতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট, ২০০৬ এর ধারা ৬৫ অনুসরণে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ই-জিপি নির্দেশিকা অনুমোদন করেছে। অনুমোদিত নির্দেশিকা অনুযায়ী দুই ধাপে ই-জিপি সিস্টেম তৈরি ও চালু করা হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ বার্তা এবং সহায়তা বিবরণী

  • প্রথম পর্যায়ে, ই-টেন্ডারিং তৈরি করা হয়েছে এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সকল ক্রয়কারী অফিসে চালু করা হয়েছে। ই-টেন্ডারিং হল একটি ইলেকট্রনিক ক্রয় প্রক্রিয়া যা ব্যবহারকারীর নিবন্ধন, বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা (APP) প্রণয়ন, দরপত্র/প্রস্তাব দলিল প্রস্তুতকরণ, দরপত্র আহ্বান, দরপত্র দলিল বিক্রয় (e-TD), অনলাইন প্রাক-দরপত্র সভা পরিচালনা, দরপত্র/প্রস্তাব প্রস্তুতকরণ, দরপত্র/প্রস্তাব জামানত সংগ্রহ, অনলাইন দরপত্র/প্রস্তাব জমাদান, দরপত্র উন্মুক্তকরণ এবং মূল্যায়ন, নেগোসিয়েশন (যেখানে প্রযোজ্য) এবং চুক্তি প্রদানের জন্য একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম প্রবর্তন করা হয়।
  •  দ্বিতীয় ধাপে, ই-কন্ট্র্যাক্ট ম্যানেজমেণ্ট সিস্টেম (ই-সিএমএস) তৈরি ও চালু করা হয়েছে, যার মাধ্যমে চুক্তি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সকল কাজ, যেমন- কর্ম পরিকল্পনা জমা দেয়া, মাইলস্টোন নির্ধারণ করা, ক্রয় প্রক্রিয়ার অগ্রগতি পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন, অতিরিক্ত কার্যাদেশ জারি, প্রতিবেদন তৈরি, মান পর্যবেক্ষণ, চলমান বিল তৈরি, সরবরাহকারীর শ্রেণি বিন্যাস এবং কার্য সমাপ্তি সনদ তৈরি করা যায়। 
  • গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট, ২০০৬ এর ৬৫ নং ধারা অনুযায়ী ই-জিপি নির্দেশিকা অনুমোদন করেছে। অনুমোদিত নির্দেশিকা অনুযায়ী দুই ধাপে ই-জিপি সিস্টেম বাস্তবায়ন করা হয়েছে। 
  • পরবর্তীতে, ই-জিপি সিস্টেমে সরকারি ক্রয়ের কিছু নতুন মডিউল যুক্ত করা হয়েছে। এগুলো হলো টেন্ডারার ডাটাবেইজ, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র (আইসিটি), সরাসরি ক্রয়, ই-অডিট, ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি, রেড ফ্ল্যাগ মনিটরিং ও সেবা ক্রয়।
  • টেকসই সরকারি ক্রয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ই-জিপি সিস্টেমকে উন্নত করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র সিস্টেম, আইবাস++ সিস্টেম, এ-চালান, ই-পিএমআইএস এর মতো অন্যান্য সরকারি পরিষেবার সাথে আন্তঃসংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
  • বিস্তারিত জানতে `সহায়তা ডেস্কে' যোগাযোগ করুন।
মূল পাতা  |  ই-জিপি সম্পর্কিত |  যোগাযোগ করুন |  আরএসএস ফিড  |  শর্তাবলী |  Service Level  |  প্রতিপাদন ও গোপনীয়তার নীতি  |  নতুন বৈশিষ্ট্যসমূহ
Best viewed in 1024 x 768 and above resolution. Browsers Tested & Certified by BPPA: Microsoft Edge 109.x or above and Mozilla Firefox 113.x or above and Google Chrome 109.x or above
Copyright © 2011 Central Procurement Technical Unit (CPTU). All Rights Reserved.
IMED, Ministry of Planning, Government of the People's Republic of Bangladesh