গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) পোর্টাল
![]() |
|
|
সিপিটিইউ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ সালে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) তে রূপান্তরিত হয়েছে
সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ২০২৩ সালের ৩২ নং আইন, বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি আইন ২০২৩ এর আওতায় সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিট (সিপিটিইউ) কে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) তে রূপান্তরিত করা হয়েছে। উন্নত সেবা প্রদান এবং সরকারি ক্রয় পরিবেশের আরও উন্নতির লক্ষ্যে সরকার সিপিটিইউকে বিপিপিএ তে রূপান্তরিত করেছে। ৫ জুলাই, ২০২৩ তারিখে, মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) বিল ২০২৩ জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন। ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে বিলটি পাস হওয়ার পর ১৮ সেপ্টেম্বর এটি মহামান্য রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে এবং বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি আইন ২০২৩ জনসাধারণের অবগতির জন্য প্রকাশিত হয়। আইনটি কার্যকর হওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সিপিটিইউ-এর সমস্ত নথি ও যোগাযোগ এখন বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটির (বিপিপিএ) বলে গণ্য হবে।
ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) সিস্টেম
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) পোর্টাল (https://eprocure.gov.bd) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) কর্তৃক তৈরি, গৃহীত ও পরিচালিত। ই-জিপি সিস্টেমটি নিবন্ধিত সরকারি ক্রয়কারী সংস্থা (পিএ) এবং ক্রয়কারী (পিই) অফিসসমূহের ক্রয়কার্য সম্পাদনের জন্য একটি অনলাইন প্লাটফর্ম।
ই-জিপি একটি কেন্দ্রীয় ও একমাত্র ওয়েব পোর্টাল যেখান থেকে ও যার মাধ্যমে ক্রয়কারী সংস্থা এবং ক্রয়কারী অফিসসমূহ নিরাপদ ওয়েব ড্যাসবোর্ডের মাধ্যমে ক্রয় সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যাবলী সম্পাদন করতে পারে। ই-জিপি সিস্টেমটি বিপিপিএ ডাটা সেণ্টারে স্থাপন করা হয়েছে। ইণ্টারনেট ব্যবহার করে ই-জিপি সিস্টেমে নিবন্ধিত ক্রয়কারী সংস্থা ও ক্রয়কারী অফিস ই-জিপি ওয়েব পোর্টালে প্রবেশ করতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় 'পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রিফর্ম প্রজেক্ট-২' এর আওতায় পূর্নাঙ্গ এ ই-জিপি সিস্টেমটি চালু করা হয়েছে। এটি ক্রমান্বয়ে সরকারের সকল প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ব্যবহৃত হচ্ছে। সিস্টেমটি সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ায় দরপত্রদাতাগণের অবাধ অংশগ্রহণ ও সমসুযোগ সৃষ্টি এবং ক্রয় প্রক্রিয়ায় দক্ষতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট, ২০০৬ এর ধারা ৬৫ অনুসরণে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ই-জিপি নির্দেশিকা অনুমোদন করেছে। অনুমোদিত নির্দেশিকা অনুযায়ী দুই ধাপে ই-জিপি সিস্টেম তৈরি ও চালু করা হয়েছে।
|
|
|